আজ বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও পালিত হবে দিবসটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে— মানসিক স্বাস্থ্য সার্বজনীন মানবাধিকার।
সংস্থাটির মতে, প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী সাত লাখ মানুষ আত্মহত্যা করে। তবে আত্মহত্যার চেষ্টা করা ব্যক্তির সংখ্যা তার চেয়েও বেশি।
সারাবিশ্বে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশে প্রতিবছর ১০ অক্টোবর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই দিবস পালন করা হয়।
মানসিক স্বাস্থ্য মানবতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়, যা আমাদের জীবনকে পরিপূর্ণ করার এবং সমাজে পরিপূর্ণভাবে অবদান রাখার সুযোগ করে দেয়। তা সত্ত্বেও সারা বিশ্বে প্রতি আট জনের মধ্যে একজন মানসিক স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা নিয়ে বেঁচে আছেন।
মানসিক স্বাস্থ্যজনিত সমস্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে নারী ও তরুণরা। মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত চার জনের মধ্যে তিন জনই পর্যাপ্ত চিকিৎসা পান না অথবা কোনও সেবাই পান না। আবার অনেকে অসম্মান ও বৈষম্যের সম্মুখীন হন। কমিউনিটি-ভিত্তিক সহায়তা জোরদার করা এবং বৃহত্তর স্বাস্থ্য ও সামাজিক সেবা মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সিলিং অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
দারিদ্র্য, অসমতা, সহিংসতা, বৈষম্য– মানসিক চাপের মুল কারন । আসুন আমরা মানসিক স্বাস্থ্যকে একটি সর্বজনীন মানবাধিকার হিসেবে নিশ্চিত করি ও সমুন্নত রাখি। আমরা একসঙ্গে একটি স্বাস্থ্যকর সমাজ গড়ে তুলি যেখানে প্রত্যেকে সমৃদ্ধি লাভ করতে পারে।
অদ্য বিকাল তিনটার সময় হেলপ কক্সবাজার, অগ্রগামী ইয়ুথ উখিয়া ও ডিজেবিলিটি লার্নিং অ্যান্ড ডেভলোপমেন্ট সেন্টার এর উদ্যোগে পাইন্যাশিয়া অফিসে দিবসটি পালন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। হেলপ কক্সবাজার এর নির্বাহী পরিচালক আবুল কাশেম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। সভায় বক্তব্য রাখেন অগ্রগামী ইয়ুথ উখিয়ার সভাপতি মোঃ রায়হান সাধারণ সম্পাদক আলা উদ্দিন ,