র্যপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়নের সৃষ্টিলগ্ন থেকে বাংলাদেশে অপরাধ নির্মূলে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে আসছে। র্যাব-১৫ দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত/এজাহারভুক্ত আসামী, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, অপহরণ, ধর্ষণ, খুন, ডাকাতি, চুরি-ছিনতাই এবং মাদকসহ সমাজে বিরাজমান নানাবিধ অপরাধ নির্মূল ও মামলার আসামীদের গ্রেফতারের লক্ষ্যে আন্তরিকতার সহিত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
এরই ধারাবাহিকতায় এসটি নং-৩০৯/২২, সিআর-৩১৯/২১ (ঈদগাঁও), এন আই এ্যাক্ট এর ১৩৮ ধারা মোতাবেক গ্রেপ্তারী পরোয়ানাভুক্ত আসামী দিদারুল ইসলাম’কে র্যাব-১৫, কক্সবাজার বিশেষ গোয়েন্দা নজরদারী ও তৎপরতা অব্যাহত রাখে। একপর্যায়ে র্যাব
গোয়েন্দার
সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, বর্ণিত মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী কক্সবাজার সদর থানাধীন কলাতলী মোড় এলাকায় আত্মগোপনে অবস্থান করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে ০৮ অক্টোবর ২০২৩ তারিখ অনুমান ১৬.০৫ ঘটিকার সময় র্যাব-১৫, সিপিএসসি ক্যাম্পের একটি চৌকস আভিযানিক দল বর্ণিত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে দিদারুল ইসলাম (৩৭), পিতা-নুরুল আলম, সাং-পশ্চিম বোয়ালখালী, ৪নং ওয়ার্ড, ইসলামাবাদ ইউনিয়ন, কক্সবাজার সদর, জেলা-কক্সবাজার’কে আটক করতে সক্ষম হয়। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সে বর্ণিত মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক আসামী এবং এ যাবত পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর গ্রেফতার এড়াতে কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপনে অবস্থান করছিল বলে স্বীকার করে। উল্লেখ্য, বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক গ্রেফতারকৃত আসামীকে ০১ (এক) বছরের সাজা ও ১৫,০০,০০০/- (পনের লক্ষ) টাকা অর্থদণ্ড প্রদান করেন।
গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার ঈদগাঁও থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।